১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ২৮শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি| বিকাল ৩:৫৫| হেমন্তকাল|
শিরোনাম:
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে ধানের বীজ ও কৃষি উপকরণ বিতরণ কুমিল্লায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে নগদ অর্থ ও কৃষি প্রণোদনা বিতরণ বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় খণ্ড-বিখন্ড ৭ অটো রিকশা যাত্রী;আহত ২ কুমিল্লায় সদর দক্ষিণের ইউএনও’র সাথে মোতায়াল্লী সমিতির মত বিনিময় বরুড়ায় UNO’র সাথে মোতায়াল্লী সমিতির মত বিনিময় মনোহরগঞ্জের মৈশাতুয়ায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় আসলে শিক্ষকদের সমস্যার সমাধান হবে- নাঙ্গলকোটে শিক্ষক সমাবেশে সেলিম ভূঁইয়া কুমিল্লায় জিয়া গবেষণা পরিষদ মহানগর শাখার উদ্যোগে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করুন-অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে যাঁরা ছিলেন সবাইকে নিয়ে সরকার গঠন করা হবে-বরকত উল্লাহ বুলু

তিতাসের গর্ব ডা. সাজেদা পলিন নড়াইলের সিভিল সার্জন

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, মার্চ ৮, ২০২৩,
  • 80 Time View


…………………………………………………………………………
হালিম সৈকত, কুমিল্লা।। ৮/৩/২৩

তিতাসের মেয়ে ডা. সাজেদা পলিন নড়াইলের সিভিল সার্জন নিযুক্ত হয়েছেন বেশ কিছু দিন হলো।
তার বাড়ি কুমিল্লার তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে।

ডা. সাজেদা বেগম পলিন নড়াইলে সিভিল সার্জন হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার আগে চাঁদপুর সদর উপজেলা এবং কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিশেষ করে করোনাকালে চাঁদপুর সদর উপজেলায় কর্মরত থাকা অবস্থায় তার নিরলস পরিশ্রম ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সে সময়ে করোনার উপসর্গে আক্তান্ত লোকজনের নমুনা সংগ্রহ, রোগি শনাক্ত, চিকিৎসা সেবা, মৃতদের দাফন, জোম আইসোলেশন ও লকডাউন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি।
তার স্বামী ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেলও করোনাকালে নিরলস পরিশ্রম করে রোগিদের সেবা দিয়ে প্রশংসিত হয়েছিলেন। এই দম্পতিকে নিয়ে করোনাকালে দেশের শীর্ষস্থানীয় সকল গণমাধ্যমে বিশেষ সংবাদ, সাক্ষাৎকার ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিলো। ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেল তখন সদর হাসপাতালের আরএমও ছিলেন। কিছুদিন আগে তিনি চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে যোগদান করেছেন।

উল্লখ্য তিতাস উপজেলার ৫নং কলাকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোতালেব হোসেন সরকারের মেঝো বোন ঝর্ণা বেগম এবং দুর্গাপুর গ্রামের গণপূর্ত অধিদপ্তর এর অবসরপ্রাপ্ত চাকুরিজীবী জনাব হানিফ ভূঁইয়ার সন্তান ডা. সাজেদা বেগম পলিন
দুই বোন ও দুই ভাই এর মধ্যে তিনি মেঝো। তাঁর বড় ভাই, কামরুল হাসান ফারুক একজন প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার। আরেক বোন লুৎফা খানম জলি ঢাকা পলিটেকনিকে সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর হিসাবে কর্মরত আছেন এবং ছোট ভাই ফুয়াদ হাসান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে সপরিবারে কানাডায় থাকেন।

পলিন ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখার প্রতি তাঁর একাগ্রতা সকলের নজর কেড়েছিলো। তেজগাঁও আদর্শ স্কুল থেকে এস এস সি পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে কৃতকার্য হয়ে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি হন, এইচ এস সি তে। পরে প্রত্যাশিত রেজাল্ট করে মেডিকেল পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বরিশাল মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন এবং সাফল্যের সাথে সেখানে এমবিবিএস শেষ করে বিসিএস (স্বাস্থ্য) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি বৈবাহিক জীবনে এক সন্তানের জননী।

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁদপুর সরকারি জেনারেল (সদর) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. সাজেদা বেগম পলিনকে নড়াইল জেলার সিভিল সার্জন হিসেবে নিযুক্ত করায় তিতাসবাসি তাঁর জন্য গর্বিত

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category