• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ধর্ম অবমাননায় কুবি শিক্ষার্থী স্বপ্নীলকে সাময়িক বহিষ্কার সদর দক্ষিণের জনগণ আর বাহিরের মানুষকে ভোট দিবেনা- ইন্জিঃ রিপন একজন গর্বিত পিতা- মনোহরগঞ্জ উপজেলার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মান্নান চৌধুরী হাজীগঞ্জের জারিন্স বিউটি সেলুনে অপু বিশ্বাস:মুহূর্তেই ভীড় লাখো ভক্তের বুড়িচং উপজেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক হলেন রকিবুল হাছান বুড়িচং উপজেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক হলেন রকিবুল হাছান ঢাকাস্থ বুড়িচং উপজেলা সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ৬ জুলাই বর্ণাঢ্য আয়োজনে অধ্যাপক আবদুল মজিদ কলেজের রজতজয়ন্তী উৎসব উদযাপন কুমিল্লা ব্লাড ফাউন্ডেশনের চতুর্থ বর্ষপূর্তি উদযাপন ভোগান্তি নিরসনের লক্ষ্যে ঈদের আগে ও পরে মাঠে থাকবে হাইওয়ে পুলিশ

মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকায় ৩ লাখ প্রাণহানির শঙ্কা, উদ্ধার প্রস্তুতি নগন্য

বার্তা বিভাগ / ৬৫ Time View
আপডেট : শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ঢাকায় ধ্বসে পড়বে কয়েক হাজার ভবন, মৃত্যু হবে অন্তত দুই থেকে তিন লাখ মানুষের। তবে সে তুলনায় বাংলাদেশের উদ্ধার প্রস্তুতি একেবারেই নগন্য।

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ইন্টারন্যাশনাল সার্চ এন্ড রেসকিউ অ্যাডভাইজারী গ্রুপ আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের কর্মশালায় এমন আশঙ্কার কথা বলেছেন বক্তারা।

সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের খাগান এলাকায় ব্র্যাক সিডিএম এ ইউএনডিপি আয়োজিত কর্মশালায় অংশ নিয়েছেন সরকারের নীতিনির্ধারক ছাড়াও সেনাবাহিনীসহ উদ্ধারকারী সংস্থার প্রতিনিধিরা।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার এনামুর রহমান।

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুল হাসান, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৪ সশস্ত্র ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মাইন উদ্দিন ইউএনডিপির অ্যাসিস্ট্যান্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ প্রসেনজিৎ চাকমা।

দুর্যোগ বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাংলাদেশ বরাবরই উচ্চ ভূমিকম্প ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে উচ্চমাত্রার ভূমিকম্পে রাজধানী ঢাকায় ৭২ হাজার ভবন ধ্বসে পড়ার আশঙ্কা ছিল। তবে এতদিনে যা বহু অংশে বেড়েছে।

কারণ সিলেটের জৈন্তা এলাকার ডাউকি ফল্ট ইতোমধ্যে ছয় মিটার বিচ্যুতি হয়েছে। আর সেই ঝুঁকিকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নির্মাণ। কারণ অধিকাংশ ভবনই ভূমিকম্প সহনশীল নয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরির আরো নিউজ