২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৭ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি| সন্ধ্যা ৭:০৪| হেমন্তকাল|
শিরোনাম:
তিতাসে ধানের শীষের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগ করলেন আক্তারুজ্জামান সরকার কুমিল্লা-৫ এ ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হলে ডা: শাহীনের বিকল্প নেই বাংলাদেশ ওয়াকফ স্টেট মোতোওয়াল্লী ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা-৯ এ ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হলে ড. জাহাঙ্গীরের বিকল্প নেই যোগ্য ও ক্লিন ইমেজের প্রার্থী হিসেবে সর্বস্তরের জনগণ আমাকে চায়-মনোয়ার সরকার কুমিল্লা সিটিকে যানজট মুক্ত রাখতে করণীয় রাঙ্গুনিয়ায় প্রশাসনের চোখ কে ফাঁকি দিয়ে নাসিমের নেতৃত্বে চলে ভয়াবহ কর্মকান্ড চট্টগ্রামে-১ থেকে বিএনপির মনোনয়ন চাওয়া নুরুল আমিনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার কুমিল্লা-২ এ বিএনপি’র মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন সম্ভাবনাময়ী দুই তরুন কুমিল্লায় বিশ্ব পোলিও দিবস উদযাপন

প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফলে ত্রুটি;ক্ষোভ প্রকাশ অভিভাবকদের

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, মার্চ ৫, ২০২৩,
  • 184 Time View

ফজলুল হক জয় ।।

গত কয়েকদিন পূর্বে প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে বৃত্তি পেয়েছিলেন ৮২ হাজার ৩৮৩ শিক্ষার্থী।উচ্ছ্বাস বিরাজ করছিল ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে। কিন্তু হঠাৎ করেই কারিগরি ত্রুটি দেখিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এই ফলাফল স্থগিত ঘোষণা করেন। তারপরই দেখা দেয় বিপত্তি।তখন থেকেই শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মাঝে উৎকণ্ঠা দেখা দেয়।

এর কয়েক ঘন্টা পরেই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর নতুন করে সংশোধিত ফলাফল ঘোষণা করেন যাতে দেখা যায় পূর্বে বৃত্তিপ্রাপ্ত অনেক শিক্ষার্থী নতুন তালিকায় বৃত্তি থেকে বঞ্চিত হন। এতে ক্ষোভে পেটে পড়েন সুশীল সমাজ, শিক্ষার্থী অভিভাবক সহ অনেকেই। অনেকের মতে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এর মাধ্যমে নিজের অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সাবেক সহকারী অধ্যাপক মো. মেহেদি হাসান তার মেয়ের ফলাফলের কষ্টের কথা বর্ণনা করতে গিয়ে তার নিজস্ব ফেসবুক ওয়ালে লিখেন,

“‘আমার মেয়ে এবারের বৃত্তি পরীক্ষায় উপজেলায় ট্যালেন্টপুলে (মেধাতালিকা) বৃত্তি পায়। কিন্তু সংশোধিত ফলাফলে সাধারণ গ্রেডেও তার নাম নেই। আমার মেয়েটা শুধু কান্না করছে। কচি মনে মেয়েটা মারাত্মক আঘাত পেয়েছে। এখন আর সে পড়াশোনা করতে চাচ্ছে না। প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের এ ধরনের খামখেয়ালিপনা মেনে নেওয়া যায় না।’ — প্রাথমিক বৃত্তির সংশোধিত ফলাফল প্রকাশের পর এক বাবার অভিব্যক্তি। ফল প্রস্তুতিতে ভুল হয়ে গেছে। এটা অনিচ্ছাকৃত ধরে নিলাম। এটাতো শিশুদের একটা পরীক্ষার ফল। যে পরীক্ষার পক্ষে অনেকে ছিলেন না। ঘোষিত ফলটা বাতিল না করে, সংশোধিত অংশের নতুনদের জায়গা করে দেওয়া যেতো। তাতে হাজার কোটি টাকা লাগতো না। কিন্তু নিরপরাধ শিশুগুলো নরকতুল্য কষ্টের মুখোমুখি হতো না।”

কারিগরি ত্রুটির কারণ দেখিয়ে বহু শিক্ষার্থীর কচি মন নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ছিনিমিনি খেলেছেন বলে মনে করেন ভুক্তভোগীরা

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category