১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ২৮শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি| সকাল ৮:৩৪| হেমন্তকাল|
শিরোনাম:
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে ধানের বীজ ও কৃষি উপকরণ বিতরণ কুমিল্লায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে নগদ অর্থ ও কৃষি প্রণোদনা বিতরণ বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় খণ্ড-বিখন্ড ৭ অটো রিকশা যাত্রী;আহত ২ কুমিল্লায় সদর দক্ষিণের ইউএনও’র সাথে মোতায়াল্লী সমিতির মত বিনিময় বরুড়ায় UNO’র সাথে মোতায়াল্লী সমিতির মত বিনিময় মনোহরগঞ্জের মৈশাতুয়ায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত বিএনপি ক্ষমতায় আসলে শিক্ষকদের সমস্যার সমাধান হবে- নাঙ্গলকোটে শিক্ষক সমাবেশে সেলিম ভূঁইয়া কুমিল্লায় জিয়া গবেষণা পরিষদ মহানগর শাখার উদ্যোগে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করুন-অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে যাঁরা ছিলেন সবাইকে নিয়ে সরকার গঠন করা হবে-বরকত উল্লাহ বুলু

প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফলে ত্রুটি;ক্ষোভ প্রকাশ অভিভাবকদের

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, মার্চ ৫, ২০২৩,
  • 104 Time View

ফজলুল হক জয় ।।

গত কয়েকদিন পূর্বে প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে বৃত্তি পেয়েছিলেন ৮২ হাজার ৩৮৩ শিক্ষার্থী।উচ্ছ্বাস বিরাজ করছিল ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে। কিন্তু হঠাৎ করেই কারিগরি ত্রুটি দেখিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এই ফলাফল স্থগিত ঘোষণা করেন। তারপরই দেখা দেয় বিপত্তি।তখন থেকেই শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মাঝে উৎকণ্ঠা দেখা দেয়।

এর কয়েক ঘন্টা পরেই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর নতুন করে সংশোধিত ফলাফল ঘোষণা করেন যাতে দেখা যায় পূর্বে বৃত্তিপ্রাপ্ত অনেক শিক্ষার্থী নতুন তালিকায় বৃত্তি থেকে বঞ্চিত হন। এতে ক্ষোভে পেটে পড়েন সুশীল সমাজ, শিক্ষার্থী অভিভাবক সহ অনেকেই। অনেকের মতে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এর মাধ্যমে নিজের অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সাবেক সহকারী অধ্যাপক মো. মেহেদি হাসান তার মেয়ের ফলাফলের কষ্টের কথা বর্ণনা করতে গিয়ে তার নিজস্ব ফেসবুক ওয়ালে লিখেন,

“‘আমার মেয়ে এবারের বৃত্তি পরীক্ষায় উপজেলায় ট্যালেন্টপুলে (মেধাতালিকা) বৃত্তি পায়। কিন্তু সংশোধিত ফলাফলে সাধারণ গ্রেডেও তার নাম নেই। আমার মেয়েটা শুধু কান্না করছে। কচি মনে মেয়েটা মারাত্মক আঘাত পেয়েছে। এখন আর সে পড়াশোনা করতে চাচ্ছে না। প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের এ ধরনের খামখেয়ালিপনা মেনে নেওয়া যায় না।’ — প্রাথমিক বৃত্তির সংশোধিত ফলাফল প্রকাশের পর এক বাবার অভিব্যক্তি। ফল প্রস্তুতিতে ভুল হয়ে গেছে। এটা অনিচ্ছাকৃত ধরে নিলাম। এটাতো শিশুদের একটা পরীক্ষার ফল। যে পরীক্ষার পক্ষে অনেকে ছিলেন না। ঘোষিত ফলটা বাতিল না করে, সংশোধিত অংশের নতুনদের জায়গা করে দেওয়া যেতো। তাতে হাজার কোটি টাকা লাগতো না। কিন্তু নিরপরাধ শিশুগুলো নরকতুল্য কষ্টের মুখোমুখি হতো না।”

কারিগরি ত্রুটির কারণ দেখিয়ে বহু শিক্ষার্থীর কচি মন নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ছিনিমিনি খেলেছেন বলে মনে করেন ভুক্তভোগীরা

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category