নেকবর হোসেন
কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন স্থানে পরিবহন চাঁদাবাজিতে ‘দুর্বৃত্ত’ হিসেবে পরিচিত আলম হাওলাদার ওরফে ‘চাঁদাবাজ’ আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এতে অটোরিকশা চালকরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর টমছমব্রিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার দুপুরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মো. নাইমুল হোসাইন জানান।
গ্রেপ্তার আলম নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম আশ্রাফপুর এলাকার প্রয়াত কদম আলীর ছেলে। তিনি নিজেকে কুমিল্লা জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
এদিকে আলমকে গ্রেপ্তারের খবরে কুমিল্লার সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। তারা পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে আলমের কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন।
চালকরা জানান, এক সময় আলম রিকশা চালাতের। পরে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় পরিবহন নেতা বনে যান। এক দশকের বেশি সময় ধরে নিজেকে কুমিল্লা জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দিয়ে আসছিলেন আলম।
ওই সংগঠনের মাধ্যমে নগরীর প্রতিটি এলাকাসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলা চলাচল করা অটোরিকশা ও ইজিবাইক থেকে চাঁদা উত্তোলন করতেন তিনি। তার নিযুক্ত লোকজন প্রতিটি স্ট্যান্ড থেকে চাঁদা উত্তোলন করতেন। গাড়ি প্রতি একশ টাকার বেশি চাঁদা দিতে হতো চালকদের।
শুক্রবার বিকালে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. ফিরোজ হোসেন বলেন, ১৫ জানুয়ারি পরিবহন থেকে চাঁদা উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে সময় আলম পালিয়ে যান। এ ঘটনায় থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় আলম এজাহারভুক্ত আসামি।
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, আলম পরিবহন নেতা সেজে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সংগঠনের নামে চাঁদা উত্তোলন করছিলেন। এতে চালকরা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন।
কুমিল্লায় পরিবহন ‘চাঁদাবাজ’ আলম গ্রেপ্তার
নেকবর হোসেন।।
কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন স্থানে পরিবহন চাঁদাবাজিতে ‘দুর্বৃত্ত’ হিসেবে পরিচিত আলম হাওলাদার ওরফে ‘চাঁদাবাজ’ আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এতে অটোরিকশা চালকরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর টমছমব্রিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার দুপুরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মো. নাইমুল হোসাইন জানান।
গ্রেপ্তার আলম নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম আশ্রাফপুর এলাকার প্রয়াত কদম আলীর ছেলে। তিনি নিজেকে কুমিল্লা জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
এদিকে আলমকে গ্রেপ্তারের খবরে কুমিল্লার সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। তারা পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে আলমের কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন।
চালকরা জানান, এক সময় আলম রিকশা চালাতের। পরে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় পরিবহন নেতা বনে যান। এক দশকের বেশি সময় ধরে নিজেকে কুমিল্লা জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দিয়ে আসছিলেন আলম।
ওই সংগঠনের মাধ্যমে নগরীর প্রতিটি এলাকাসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলা চলাচল করা অটোরিকশা ও ইজিবাইক থেকে চাঁদা উত্তোলন করতেন তিনি। তার নিযুক্ত লোকজন প্রতিটি স্ট্যান্ড থেকে চাঁদা উত্তোলন করতেন। গাড়ি প্রতি একশ টাকার বেশি চাঁদা দিতে হতো চালকদের।
শুক্রবার বিকালে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. ফিরোজ হোসেন বলেন, ১৫ জানুয়ারি পরিবহন থেকে চাঁদা উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে সময় আলম পালিয়ে যান। এ ঘটনায় থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় আলম এজাহারভুক্ত আসামি।
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, আলম পরিবহন নেতা সেজে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সংগঠনের নামে চাঁদা উত্তোলন করছিলেন। এতে চালকরা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন।