সাইফুল ইসলাম ফয়সাল।।
কুমিল্লা বুড়িচং প্রবাসীর বাড়িতে হামলা ও প্রাণনাশের হুমকি অতঃপর থানায় অভিযোগ কোর্টে মামলা। বুড়িচং ইউনিয়নের ষোলনলে প্রবাসী আবদুল্লাহ আল মামুনের স্ত্রীসহ পরিবারের উপর হামলা, চাঁদাবাজি ও প্রাণনাশের অভিযোগে, মামলা দায়ের করেন মামুনের স্ত্রী বাদী হয়ে মিতু আক্তার পাখি মধ্যপাড়া জামে মসজিদ সংলগ্ন দক্ষিণ পাশ্বে রাস্তায় উপরে একই এলাকার মোঃ টুটুল (৪৫), মোঃ শিশু মিয়া (৩০),আঃমান্নান(৫০),একই পরিবারের পিতা: মৃত- মুসকত আলী,আবু হানিফ (২৫), রিমা আক্তার (২৭), উভয় পিতা-আঃ মান্নান,নাছিমা বেগম (৪০) সাং ষোলনল ইউনিয়ন বুড়িচং থানা কুমিল্লাদ্বয়কে অতপর হামলা মামলায় স্বাক্ষীগন হলেন পিতা: মৃত- সফিকুর রহমান ছেলে মেয়েরা আবদুল্লাহ আল মামুন, নাজমা বেগম, রোকসানা বেগম, স্বামী-জাকির হোসেন,মোঃ সুমন,মৃত-ফরিদ মিয়া, জাহিদুল ইসলাম পিতা- জাহাঙ্গীর আলম ।গত ০৯,১১ই ডিসেম্বর ২০২৪ইং সোমবার আনুমানিক বিকাল ৪:০০ ঘটিকার সময় ষোলনল ইউনিয়নের আঃ মান্নানের চাঃ দোকানের সামনে মধ্যেপাড়ায় মসজিদে দক্ষিণ পাশের রাস্তার উপরে ঘটে যাওয়া নিয়ে থানায় ও কোর্টে বিবাদীদের নামে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। বাদীনি মিতু আক্তার পাখি (২৫) জখমি সহজ সরল শান্তি কামি মহিলা বলে জানা যায়। বিবাদীগণ অত্যন্ত দুষ্টু দুর্দান্ত ও লোভী প্রকৃতির লোক বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। বিবাদীগণ বাদীপক্ষের প্রতিবেশী, বিবাদীগণ দুর্লোভের বশবর্তীতে দলবলহীন পেয়ে বিভিন্ন কারণে-অকারণে জুলুম অন্যায় অত্যাচার করিয়া আসিতেছে এ পর্যন্ত আসছে তাহারা,পরে আনা যায় ইতিপূর্বে দিনের স্বামী আয়োজনে বাড়িতে মাটি ভরাটের কাজের প্রস্তুতি নিলে বিবাদীগণ হীন উদ্দেশ্যে হুমকি-ধমকি সহ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে থাকে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ইহাতে বাদীপক্ষ গ্রামের সাহেব সরদারগণকে জানাইলে ক্ষিপ্ত হইয়া উঠে। সময়ে বাঁধেনের স্বামী সাক্ষীকে একম ঘটনার স্থলে দেখিতে পাইয়া বিবাদীগণ এক নং হাট্টিকে পূর্ব আক্রোশের মাধ্যমে অক্ষত্য ভাষায় গালমন্দ সহ এলো পাইকারি কিল লাথি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফুলা জখম করে। ৩ নং বিবাদী ১ নং সাক্ষীর প্যান্টের পকেটে রক্ষিত নগদ ৬০ হাজার টাকা জোরপূর্বক নিয়ে যায়। এমতাবস্থায় কথেক সাক্ষীসহ আশে পাশের লোকজন আসিয়া ১নং সাক্ষীকে উদ্ধার করে। তৎমর্মে ১নং সাক্ষী গ্রাম্য ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চক্রান্তে প্রাথমিকভাবে বুড়িচং থানা পুলিশকে অবগতিক করাইলে উক্ত খবর পাইয়া আরো ক্ষিপ্ত হইয়া উঠিয়া সময় প্রথমে ১ নং সাক্ষীকে দ্বিতীয় ঘটনাস্থলে পাইয়া সকল আসামিগণ একজন হইয়া জনতা দলবল দল বন্ধের দ্বিতীয় ঘটনা স্থানে আসিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ১ নং সাক্ষীকে ঘেরাও করিয়া ফেলে এবং ১নং বিবাদীর হুকুমে ২ ও ৩ নং বিবাদী গণ ১নং স্বাক্ষী কে লাথি মোড়া মারিয়া মাটিতে ফেলিয়া বুক বরাবরস্বজোড়ে পা দ্বারা চাপা মারে। তাৎক্ষণিক খবর পাইয়া বাদীনি ঘটনাস্থলে গেলে এবং প্রতিবাদকরিতে চাহিলে বিবাদীগণ বাদীনিকে এলোপাথারি কিল, ঘুষি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে, ২ নং বিবাদীগণ চুলে কাপড়ে ধরিয়া টানা হেচড়া করে ও শ্লীলতাহানি করে।বাঁধিনি চিৎকার দিলে ২ নং হত্যার উদ্দেশ্যে তাহার দুই হাত দ্বারা বাদীনির গলায় ধরিয়া শ্বাসরুদ্ধ করার চেষ্টা করে। তাৎক্ষণিক উক্ত 2 নং বিবাদী-বাদীনির গলা হইতে এক ভরি ওজনের স্বর্ণের একটি চেইন যাহার মূল্য এক লক্ষ টাকা টান মারিয়া নিয়ে যায়,তারপরে একইসময় শোর চিৎকারে অন্যান্য সাক্ষী গন কথাটা স্থলে ঘটনার স্থলে আসিয়া পড়িলে বিবাদীগণ পুনরায় বাদী পক্ষকে খুন ভয়ভীতি দেখাইয়া ঘটনাস্তল ত্যাগ করে। বাদীনি কতেক সাক্ষীদের সহায়তায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসিয়া চিকিৎসা নেন। ঠিক আছে স্বাধীন চিকিৎসাধীন তাকিয়া এবং M/C সংগ্রহ করিয়া বিজ্ঞ আদালতে অত মামলা দায়ের করিতে বিলম্ব হয়। অতএব মামলা নং বাঃ দঃ বিঃ আইনের ১৪৩/ ৩৪১/ ৩২৩/ ৩০৭/ ৩৫৪/ ৩৭৯/ ৫০৬(২)/১১৪ ধারায় বিচার্য্য।…….মামলা তারিখ- ১৫.১২.২৪ইং